ভাগবত (“ভগবান” শব্দের বর্ধিত রূপ; শব্দার্থ “ভগবান-সম্পর্কিত”) হিন্দুধর্মের একটি দার্শনিক ধারণা। এই ধারণায় ভক্তি হল পূজার প্রাথমিক উপাদান। “ভগবৎ” শব্দের অর্থ “পূজনীয়” এবং “ভাগবত” শব্দের অর্থ হল “যিনি
মধ্যযুগের বাংলা সাহিত্যের বিস্তৃত অঙ্গন জুড়ে অনুবাদ সাহিত্যের চর্চা হয়েছিল এবং পরিণামে এ সাহিত্যের শ্রীবৃদ্ধিসাধনে অনুবাদের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা অপরিসীম। সকল সাহিত্যের পরিপুষ্টিসাধনে অনুবাদমূলক সাহিত্যকর্মের বিশিষ্ট ভূমিকা আছে। বাংলা
নিরঞ্জনের রুষ্মা বা নিরঞ্জনের উষ্মা হলো শূন্যপুরাণ নামক কাব্যের অন্তর্গত অংশবিশেষ বা কবিতা। এ কবিতায় বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বী সধর্মীদের ওপর বৈদিক ব্রাহ্মণদের অত্যাচারের কাহিনী বর্ণনার সঙ্গে মুসলমানদের জাজপুর প্রবেশ
বাংলার ধর্মপূজা পদ্ধতির উৎস সন্ধান করলে জানা যায় যে, ‘মন্ত্রযান’ অথবা সাধারণভাবে ‘বজ্রযান’ নামে পরিচিত তান্ত্রিক বৌদ্ধমতের কিছু উপাদান থেকে এবং তান্ত্রিক হিন্দুমতের (শৈব ধর্ম) কিছু প্রথা পদ্ধতি
বিগত সালের BCS Preliminary- তে এখান থেকে প্রশ্ন এসেছে ১টি। খনার বচন বিশেষ অর্থবোধক বাক্য বা উক্তি। ইংরেজি saying, proverb কিংবা বাংলা প্রবাদ শব্দ অনেকটা এর সমার্থক, কিন্তু
বৌদ্ধধর্ম যখন ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে তখন হিন্দু ধর্মের সাথে এর মিলন সাধনের উদ্দেশ্যে বৌদ্ধদের শূন্যবাদ ও হিন্দুদের লৌকিক ধর্মের সংমিশ্রণে ধর্মপূজার প্রতিষ্ঠা করেন রামাই পণ্ডিত। গদ্যপদ্য মিশ্রিত চম্পুকাব্য শূন্যপুরাণ
১২০১ থেকে ১৩৫০ খ্রিস্টাব্দ পর্যন্ত ১৫০ বছর বাংলা সাহিত্যে অন্ধকার যুগ বলে পরিচিত। এই সময়ে রচিত সংস্কৃত ভাষার উল্লেখযোগ্য গ্রন্থ সেক শুভোদয়া। সংস্কৃত গদ্যপদ্যের সংমিশ্রণে রচিত ‘সেক শুভোদয়া’ও
আরাকানরাজ শ্রীসুধর্মার ( ১৬২২-১৬৩৮) সমরসচিব আশরফ খানের পৃষ্ঠপোষকতা ও নির্দেশে দৌলত কাজী সতীময়না ও লোরচন্দ্রানী কাব্য রচনা করেন। তিনি হিন্দি কবি মিঁয়া সাধনের মৈনাসৎ ও মোল্লা দাউদের চান্দাইন
পদ্মাবতী মধ্যযুগের বাঙালি কবি আলাওলের একটি কাব্য। এটিকে আলাওলের প্রথম ও শ্রেষ্ঠ কাজ বলে গণ্য করা হয়। বাংলা সাহিত্যের মধ্যযুগের একটি ঊজ্জ্বল নিদর্শন আলাওলের অনুবাদ কাব্যগ্রন্থ ‘পদ্মাবতী’। মালিক
দৌলত কাজী (কাজী দৌলত নামেও পরিচিত), ছিলেন মধ্যযুগের একজন বাঙালি কবি। তিনি ১৭শ শতাব্দীর প্রারম্ভে কোন এক সময় চট্টগ্রাম জেলার রাউজান পৌরসভার ওয়ার্ড-০৪, সুলতানপুরের কাজী পাড়ায় জন্ম গ্রহণ