বাংলা সাহিত্যের প্রাচীন নিদর্শন কী? এটি কে, কখন, কোথায় আবিষ্কার করেন? বাংলায় মুসলমান আধিপত্য প্রতিষ্ঠিত হবার আগে ব্রাহ্মণ্য হিন্দুসমাজের পীড়নের আশঙ্কায় বাংলার বৌদ্ধগণ তাঁদের ধর্মীয় পুঁথিপত্র নিয়ে শিষ্যদেরকে
চর্যাপদ কী? শব্দকোষ-চর্যাপদ হরপ্রসাদ শাস্ত্রী চর্যাপদ আবিষ্কার চর্যাপদের রচনাকাল চর্যাপদের ভাষা চর্যাপদের ছন্দ ও অলংকার চর্যাপদের ভাষা, ধ্বনি ও রূপতত্ত্ব চর্যাপদের ধর্মতত্ত্ব চর্যাসংগীত চর্যাপদে গানের সংখ্যা চর্যাপদে নারীদের
চর্যাপদের পদকর্তাদের সম্পর্কে ধারণা দিন। সর্বাধিক পদ রচয়িতার সম্পর্কে সংখিপ্ত পরিচয় দিন। মূলকথাঃ চর্যার কবিগণ সিদ্ধাচার্য নামে পরিচিত। চর্যাপদের মোট কবির সংখ্যা ২৩, মতান্তরে ২৪ জন। ২৪, ২৫
মৎস্যেন্দ্রনাথ চর্যাপদের প্রথম বাঙালি কবি মৎস্যেন্দ্রনাথ বা মীননাথ বলে ধরা হয়। তিনি নাথ ধর্মের আধ্যাত্নিক গুরু। তিনি আনুমানিক সপ্তম শতকে বর্তমান ছিলেন। চর্যাপদে তার কোন পূর্ণাঙ্গ পদ পাওয়া
ধর্ম পা চর্যাপদে ধর্ম পার একটি পদ গৃহীত হয়েছে। ধাম বা ধর্ম পা কাহ্ন পার শষ্য ছিলেন। তাঁর জন্ম বিক্রমপুরের ব্রাহ্মণ বংশে। তাঁর পদের ভাষা বাংলা। রাহুল সাংকৃত্যায়নের
সরহপা সরহপার চারটি কবিতায় বাংলায় প্রচলিত সংস্কৃত শব্দ সংখ্যা ২৪টি; সংস্কৃত হতে উৎপন্ন বাংলা শব্দ ৩৫টি; পুরাতন বাংলা ৯৫টি এবং চলতি বাংলা ২৮টি শব্দ থাকায় তাঁকে বঙ্গীয় বলতে
তাঁর চর্যায় সাঁকো তৈরির কথা আছে। তাঁর উল্লেখযোগ্য দুটি চরণ- ৫ নং পদ থেকে- “ভবণই গহণগম্ভীরা বেগেঁ বাহী। দুআন্তে চিখিল মাঝেঁ ন ঠাহী।।” আধুনিক বাংলায়ঃ “ভবনদী গহন ও
ঢেণ্ডণ শব্দের অর্থ হচ্ছে ঢেঁড়ি অর্থাৎ ডুগডুগি বাজিয়ে ভিক্ষা মাগে যে। তাঁর পদে বাঙালি জীবনের চিরায়ত দারিদ্র্যের চিত্র ফুটে উঠেছে কাব্যিক সুষমায়। তাঁর এই পদযুগলটি চর্যাপদে ৩৩ নম্বরে
চর্যার ২ নং পদের পদকর্তা কুক্করিপা। কুক্করিপা তিব্বত অঞ্চলের কবি ছিলেন। তিনি আনুমানিক অষ্টম শতকের প্রথম ভাবে বর্তমান ছিলেন। কুক্কুরীপা নামটি সংস্কৃত শব্দ ‘কুক্কুটপাদ’ এর বিকৃত রূপ। যে
চর্যাপদের পদকর্তাদের সম্পর্কে ধারণা দিন। সর্বাধিক পদ রচয়িতার সম্পর্কে সংখিপ্ত পরিচয় দিন। চর্যাপদ গ্রন্থে কোন পদকর্তার সর্বাধিক এবং কতটি পদ সংকলিত? কাহ্নপা কে ছিলেন? কাহ্নপাদ বা কাহ্ন পা