আব্বাসউদ্দিন (২৭ অক্টোবর ১৯০১ – ৩০ ডিসেম্বর ১৯৫৯) হলেন একজন প্রখ্যাত বাংলা লোকসঙ্গীত গায়ক। বিশিষ্ট কণ্ঠশিল্পী আব্বাস উদ্দীন আহমদ ১৯০১ সালের ২৭ অক্টোবর পশ্চিমবঙ্গের কুচবিহার জেলার তুফানগঞ্জ মহকুমার
উস্তাদ আলাউদ্দিন খাঁ (৮ অক্টোবর ১৮৬২ – ৬ সেপ্টেম্বর ১৯৭২) একজন বাঙালি সঙ্গীতজ্ঞ। বাবা আলাউদ্দিন খান নামেও তিনি পরিচিত ছিলেন। সেতার ও সানাই এবং রাগ সঙ্গীতে বিখ্যাত ঘরানার
শাহ আবদুল করিম (ইংরেজি: Shah Abdul Karim, ১৫ ফেব্রুয়ারি ১৯১৬ – ১২ সেপ্টেম্বর ২০০৯) হলেন বাংলা বাউলগানের একজন কিংবদন্তি শিল্পী। সুনামগঞ্জের কালনী নদীর তীরে বেড়ে উঠা শাহ আব্দুল
অহিদুর রেজা বা দেওয়ান হাসন রাজা চৌধুরী (ছদ্মনাম) (২১ ডিসেম্বর ১৮৫৪ – ৬ ডিসেম্বর ১৯২২; ৭ পৌষ ১২৬১ – ২২ অগ্রহায়ণ ১৩২৯ বঙ্গাব্দ) বাংলাদেশের একজন মরমী কবি এবং
জারি – ঢাকা ও ময়মনসিংহ অঞ্চলে অধিক গাওয়া হয়। জারি শব্দটির অর্থ বিলাপ বা ক্রন্দন। বাংলাদেশে মহররমের বিশেষ দিনে কারবালার শোকাবহ ঘটনা অবলম্বনে নৃত্যগীত সহকারে যে কাহিনী পরিবেশিত
আবহমান কাল থেকে বাংলাদেশে সঙ্গীতের ব্যাপক প্রচার রয়েছে। সময়ে সময়ে পরিবর্তন হয়েছে সঙ্গীতের কথায়, সুরে, যন্ত্রে ও গায়কিতে। প্রাচীন বৌদ্ধ সমাজে চর্যাপদ একটি বিশেষ জায়গা দখল করে ছিল।
সংস্কৃতি (বা কৃষ্টি) (ইংরেজি: Culture, কালচার) শব্দের আভিধানিক অর্থ চিৎপ্রকর্ষ বা মানবীয় বৈশিষ্ট্যের উৎকর্ষ সাধন। ইংরেজি Culture-এর প্রতিশব্দ হিসেবে সংস্কৃতি শব্দটি ১৯২২ সালে বাংলায় প্রথম ব্যবহার করা শুরু
চর্যাপদের যুগে নারীরা খুব স্বাধীন ছিলেন বলে জানা যায়। তারা স্বেচ্ছায় সঙ্গী ও পেশা নির্বাচনের অধিকার রাখতেন। কুক্করীপা গৃহবধূর ছল করা নিয়ে বলেছেন, “সে দিনের বেলায় কাকের ডাকে
কম্বোডিয়া বা কাম্পুচিয়া দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার একটি দেশ। “কম্বোডিয়া” নামটি ইংরেজি Cambodia শব্দ হতে এসেছে, যার উৎস হল স্থানীয় খমের ভাষার প্রতেহ্ কম্পুচিয়া অর্থাৎ “কম্বোজ প্রদেশ”। দেশটি কাম্পুচিয়া নামেও
চর্যার পদগুলি প্রধানত পয়ার ও ত্রিপদী পদে রচিত। এতে মাত্রাছন্দের প্রভাবও দেখা যায়। ১৬ মাত্রার পাদাকুলক ছন্দের ব্যবহারই এখানে বেশি। তবে সর্বত্র নির্দিষ্ট মাত্রারীতি দেখা যায়নি। ছন্দপংক্তির পর্বসংখ্যাগত