সাবিরিদ খান ষোড়শ শতাব্দির গোড়ার দিকে চট্টগ্রাম জেলার ফটিকছড়ি উপজেলার নানুপুরে জন্মগ্রহন করেন। মধ্যযুগের অন্যতম কবি সাবিরিদ খানের দীঘি নানুপুরে অদ্যাবধি বিদ্যমান। সাহিত্য কর্ম বিদ্যাসুন্দর বিদ্যাসুন্দর ষোড়শ শতাব্দীর
মুহম্মদ কবির ১৬শ শতকের একজন কবি। তিনি হিন্দী কবি মনঝনের মধুমালত কাব্যের অনুসরণে মধুমালতী নামক কাব্য রচনা করেন। কাব্যটি এতোটা জনপ্রিয়তা অর্জন করেছিলো যে, কবিরের পরবর্তি ছয়জন কবি
কবি দৌলত উজির বাহরাম খান রচিত লায়লী-মজনু কাব্য পার্সিয়ান তথা ইরানি কবি জামীর লায়লী-মজনু নামক কাব্যের ভাবানুবাদ। লায়লী-মজনু প্রেমকাহিনী সারা বিশ্ব জুড়ে পরিচিত। এই কাহিনীর মূল উৎস আরবি
দৌলত উজির বাহরাম খান (আনুমানিক ১৬শ শতক) মধ্যযুগীয় বাংলা কবি। তার প্রকৃত নাম ছিল আসা উদ্দীন। জন্ম চট্টগ্রাম জেলার ফতেয়াবাদ কিংবা জাফরাবাদে। তাঁর পিতা মোবারক খান ছিলেন চট্টলাধীপতির
ইউসুফ-জোলেখা মধ্যযুগের পুঁথি লেখকদের রচিত বাংলা সাহিত্যের একটি প্রণয়-কাব্য। বাংলা সাহিত্যের প্রথম মুসলমান কবি শাহ মুহম্মদ সগীর, গৌড়ের সুলতান গিয়াসউদ্দিন আজম শাহের রাজত্বকালে ইউসুফ-জোলেখা কাব্য রচনা করেন। শাহ
শাহ মুহাম্মদ সগীর আনুমানিক ১৪-১৫ শতকের কবি। মুসলিম কবিদের মধ্যে তিনিই প্রাচীনতম। তিনি গৌড়ের সুলতান গিয়াসউদ্দিন আজম শাহ এর রাজত্বকালে (১৩৮৯-১৪১১ খ্রিষ্টাব্দে) ইউসুফ-জোলেখা কাব্য রচনা করেন। কবি ছিলেন
গিয়াসউদ্দিন আজম শাহ (শাসনকাল ১৩৮৯-১৪১০) ছিলেন ইলিয়াস শাহি রাজবংশের তৃতীয় সুলতান। তিনি তৎকালীন বাংলার সুপরিচিত সুলতানদের অন্যতম ছিলেন। তার প্রকৃত নাম আজম শাহ। সিংহাসন আরোহনের পর তিনি গিয়াস
রোমাঞ্চধারার একজন মুসলিম কবির কাব্য সম্পর্কে আলোচনা করুন। মধ্যযুগে মুসলিম কবিগণ আরবি ফার্সি ও হিন্দি সাহিত্য থেকে উপকরণ নিয়ে নিজেরাও সাহিত্যের ক্ষেত্রে অবদান রাখতে শুরু করেন। মধ্যযুগে মুসলিমদের